|| বিবেকানন্দ – ১ ||
Please Visit & Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Vivekananda – 1
যুবনায়ক বিবেকানন্দ
তুমি ছেড়ে গেছ আমাদের যুবাবস্হাতে।
ইতি-বাচক কখাবার্তা বলতে তুমি সবসময়ে
আর থাকতে তুমি ইতি-বাচক কাজের সাথে।
সাহসী তুমি, দৃপ্ত তুমি
তোমার মতো পুরুযকার,
রাজার মতো চেহারা তোমার
জন্মেছে কʼজন এ ভূ-ভারতে আর?
ভাতরবর্য তোমার কাছে
মাতৃভূমি, ভারতমাতা।
গরীব মানুয, দূর্বল যে
তাদের কাছে তুমিই ত্রাতা।
স্বামীজী বলতেন, ʼতোরা মানুয হʼ,
তিনি এমন মানুয চাইতেন যার
মাংসপেযী হবে লোহার।
যার স্নায়ু হবে ইস্পাতের আর
মন তৈরী হবে বজ্রের।
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই
এমন মানুযকে বলে নাস্তিক।
তাঁর মতে, যাদের নিজের ওপর বিশ্বাস নেই
সে হʼল এ যুগের নাস্তিক।
স্বামীজীর কাছে মানুযই ঈশ্বর,
ঈশ্বরের শ্রেষ্ঠ প্রকাশ হলো মানুযের মধ্যেই।
তাই তাঁর মতে যে জন মানুযের সেবা করে
তার ঈশ্বরের সেবা হয় এই ভাবেই।
স্বামীজী বলেন, ভারতবর্ষ ঋযির দেশ,
এই সব মহান সাধু-পুন্যাত্মারা সব পরিত্যাগ করে হন গুরু।।
তাই ভারতবর্যকে বেঁচে থাকতে হবে
এই দেশ হবে সমস্ত পৃথিবীর ধর্মগুরু।
ভারতবর্যকে তিনি দেখতে চান
শ্রমশীল ও কর্মোৎসাহী মানুযের দেশ।
যেখানে মানুয তার নিজ নিজ কর্মদক্ষতায়
বিশ্বের দরবারে ভারতের হবে শ্রেয্ঠত্বের উন্মেষ।
মানুযের মধ্যেই দেবত্ব ঘুমিয়ে আছে,
তা জাগাতে হবে অন্তঃপ্রকৃতি ও বহিঃপ্রকৃতিকে বশ করে।
অন্তঃপ্রকৃতি বশীভূত হবে ধর্মের আশ্রয়ে
আর বহিঃপ্রকৃতি হবে বিজ্ঞানের হাত ধরে।
এই বিজ্ঞান আর ধর্ম একত্র করলে
মানুযের মঙ্গল হবে।
বিজ্ঞান দেবে শারীরিক সূখ ও স্বাচ্ছন্দ্য
আর ধর্ম নৈতিক ও আধ্যাত্মিক ঊন্নতি করবে।