
|| পৃথিবী – দুই ||
Please Subscribe my Youtube Channel : Keleedas Kobita
Earth – Two point Zero
পৃথিবীর মতো আরেকটি গ্রহ
আবিস্কার হয়েছে।
দু হাজার পʼনের সালে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা
এটির খোঁজ পেয়েছে।
এটির বৈজ্ঞানিক নাম
কেপলার-চারশো বাহান্ন-বি।
আরেকটি নাম পৃথিবী-দুই বা
আর্থ-টু পয়েন্ট জিরো।
এর পরিবেশ অনেকটাই
পৃথিবীর মতো।
তাই একে বলে
পৃথিবীর বোন-খুড়তুতো।
পৃথিবীর মতোই পৃথিবী -দুই-এর
সমুদ্র আছে।
তাই গাছপালা থাকার সম্ভাবনা
তার কাছে।
পৃথিবী-দুই পৃথিবীর থেকে
প্রায় পাঁচগুণ বড়।
এর ব্যাসার্ধ সে কারণে
প্রায় দ্বিগুণ বড়।
পৃথিবী-দুই গ্রহটি পৃথিবী থেকে প্রায়
আঠারোশো লাইট ইয়ার দূরে।
এটি যে তারার গ্রহ, তার চারিদিকে
সে তিনশো পঁচাশি দিনে একপাক ঘোরে।
ঐ তারাটির বৈজ্ঞানিক নাম
কেপলার-চারশো-বাহান্ন।
এটা সূর্য্যের থেকে
বড় অনেকটাই।
আর সূর্য্যের থেকে কুড়ি পারসেন্ট বেশী
এর আলোর রোশনাই।
পৃথিবী-দুই থেকে কেপলারকে
দেখতে লাগে সূর্য্যের মতো।
সূর্য কেপলারের থেকে প্রায়
দেড় মিলিয়ান ইয়ার ছোটো।
পৃথিবী-দুই-এর সবথেকে বেশী ও
কম তাপমাত্রা সহনশীল হওয়ায়,
এখানে জীবজগতের অস্তিত্ব
থাকা সম্ভবনাময়।
হয়ত কয়েক হাজার বছর পরে
পৃথিবী-দুই-এ মানুষের পদার্পন ঘটবে।
তারও অনেক অনেক বছর পরে হয়তবা
মানুষের থাকার জায়গা হয়ে উঠবে।

